প্রিয় পাপন ভাই শান্ত-লিটন আর কত, বিসিবির ইজ্জত বাঁচাতে পারে তামিম।বাংলাদেশ ক্রিকেট দল জন লিটন শান্তর মতো খেলোয়াড়দের সাহায্য করে যাদের অতিরিক্ত সমর্থন প্রয়োজন। তারা হয়তো কিছুদিন ভালো খেলবে না, কিন্তু দল সবসময় তাদের সমর্থন করবে। তারা ব্যাটিং নিয়ে লড়াই করে, কিন্তু বছরে একটি ম্যাচে ভালো করলে অন্য ম্যাচে খেলতে পারে।
আমরা যদি দেখি লিটন খেলায় কতটা ভালো খেলে, আমরা দেখতে পাব যে সে বেশির ভাগ সময় খুব একটা বিশেষ ছিল না। কখনও কখনও তিনি এক বছরের জন্য সত্যিই ভাল করেছেন। কিন্তু সামগ্রিকভাবে, তিনি তার পুরো ক্যারিয়ারে ধারাবাহিকভাবে ভালো করতে পারেননি। অন্যদিকে বাংলাদেশের তিন ধরনের খেলার অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তর সঙ্গে লিটন দাসের বেশ মিল। পার্থক্য শুধু লিটন ডান হাতে ব্যাট করে আর শান্ত বাম হাতে ব্যাট করে।
শান্তা টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে খেলে না কারণ সে একজন বোলার, ব্যাটার নয়। আসন্ন বিশ্বকাপে উগান্ডা ক্রিকেট দলের অধিনায়কের স্ট্রাইক রেট বা স্কোর রেট সবচেয়ে কম। দ্বিতীয় সর্বনিম্ন নাজমুল হোসেন শান্ত। যা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের জন্য কিছুটা উদ্বেগের কারণ।
বিসিবি এমন একজন দলনেতা বেছে নিয়েছে যে টি-টোয়েন্টি ম্যাচে খেলবে না। এই নেতা কীভাবে দলে নতুন খেলোয়াড়দের সম্মান অর্জন করতে পারেন? এছাড়াও, কীভাবে তারা লিটন দাসকে প্রতিস্থাপন করতে পারে, যিনি ভাল খেলছেন না, যিনি লিটনের মতো ব্যাটিংয়ে অকার্যকর একজনকে দিয়ে?
জিম্বাবুয়ে সিরিজে লিটন দাস ও নাজমুল হোসেন শান্ত নামের দুই খেলোয়াড় তিন ম্যাচের কোনোটিতেই খেলতে পারেননি। তারা ভুল করলেও খেলায় থাকতে পারদর্শী। কিন্তু লিটন দাস বাজে মুভ করে আজ আউট হন। মনে হচ্ছে উভয় খেলোয়াড়ই একই রকম। এসব নিয়ে কী ভাবছেন বাংলাদেশ দলের ম্যানেজাররা? তারা কি ঘটছে তা উপেক্ষা করে?
তামিমকে সবাই ‘বাবা’ বলে ডাকে। অতীতে তামিম খেললে বাংলাদেশ ১৭০-১৮০ রান করত। কিন্তু এখন লিটন ও শান্তর মতো বর্তমান টপ অর্ডার খেলোয়াড়দের মাত্র ৪০ রান করতে হবে। তামিম দলের সিদ্ধান্তে জড়িত নন, তাই লিটন ও শান্ত কেমন পারফরম্যান্স করছেন তা স্পষ্ট নয়। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান পাপন পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত আছেন এবং সবকিছু নিশ্চিত করবেন।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তামিম খেলতে পারেন বলে আলোচনা রয়েছে। বিসিবির বস পাপন যদি এমনটা করেন, তাহলে তা বাংলাদেশের উদ্বোধনী খেলোয়াড়দের সাহায্য করতে পারে। বাংলাদেশ তাদের বর্তমান টপ অর্ডার নিয়ে বিশ্বকাপে কতটা ভালো করবে তা নিয়ে মানুষ অনিশ্চিত।