এবার জাতীয় দলে সাকিবের ভবিষ্যৎ নিয়ে যে কথা বললেন বিসিবি সভাপতি।তিন ফরম্যাটেই দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য সাকিব আল হাসান। একই সঙ্গে তিনি আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে বিগত জাতীয় সাধারণ নির্বাচনেও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। কিন্তু সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই গণআন্দোলনের মুখে সরকারের পতন ঘটে।
এমন রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে সাকিবের ক্রিকেট ভবিষ্যৎও উদ্বেগজনক। তবে এখন পর্যন্ত সাকিবের ক্রিকেট ক্যারিয়ারে রাজনীতির কোনো প্রভাব নেই। ‘পাকিস্তান’ সিরিজে অভিনয় করছেন তিনি। তবে প্রশ্ন উঠেছে, রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়া এবং একই সঙ্গে জাতীয় দলের হয়ে খেলা কতটা বুদ্ধিমানের কাজ?
চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটাররা অন্য পেশায় যেতে পারবে কিনা তা নিয়ে আলোচনা করবে বোর্ড। নবনির্বাচিত সভাপতি ফারুক আহমেদ বলেন, “সাকিবের বিষয়ে নীতিমালা কী হওয়া উচিত আমি পরিষদের সঙ্গে আলোচনা করব। সাকিব বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী কাজ চালিয়ে যেতে পারবেন কি না, আমি কাউন্সিলের সঙ্গে আলোচনা করব। এখন আমাদের দুটি টেস্ট ম্যাচ আছে। এর পরে কী হবে তা বোর্ডের নীতির বিষয় হবে।”
“বোর্ড যদি বলত তাকে (সাকিব) দলে না রাখা উচিত, তাহলে সেটা রাজনীতির ব্যাপার হয়ে যেত।” তাহলে দায়িত্ব বোর্ডের ওপর বর্তায়।” সাকিব বাইরে এসে খেলতে পারবেন কিনা সেটা নিয়ে। আমরা এটি একটি ঘনিষ্ঠভাবে কটাক্ষপাত করব.