ভাগ্য বোধ হয় একেই বলে! একের পর এক জীবন পেয়েই যাচ্ছেন কুশল মেন্ডিস। এরই মধ্যে তিনবার আউট হতে গিয়ে বেঁচে গেছেন লঙ্কান এই ব্যাটার। হ্যাঁ, ঠিকই শুনছেন, তিনবার।
দারুণ সুযোগ ছিল শুরুতেই লঙ্কানদের চেপে ধরার। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই সুযোগ তৈরি করেছিলেন তাসকিন আহমেদ। ওভারের শেষ বলে কুশল মেন্ডিস ড্রাইভ করলে বল চলে যায় উইকেটের পেছনে। ডানদিকে
ঝাঁপিয়ে পড়ে ক্যাচটা গ্লাভসে পেয়েছিলেন মুশফিক। কিন্তু ধরে রাখতে পারেননি। ২ রানে জীবন পেয়ে ভয়ংকর হয়ে উঠেন কুশল। পঞ্চম ওভারে সাকিবকে দুই ছক্কা আর একটি বাউন্ডারি হাঁকান।
এরপরে সপ্তম ওভারে কুশল আরেকবার জীবন পান। শেখ মেহেদির বলে উইকেটরক্ষক মুশফিক ক্যাচ নিলে সাজঘরে ফিরছিলেন লঙ্কান এই ব্যাটার। কিন্তু আম্পায়ার তাকে দাঁড়াতে বলেন। ‘নো’ বল চেক করে দেখা যায়, ওভারস্টেপিং করেছেন মেহেদি।
আর এই তিন লাইফের ফলে শেষ পর্যন্ত ৩৭ বলে তিন ছক্কা ও ৪ বাউন্ডারিতে করেন ৬০ রান। আর তাতেই অনেকটা এগিয়ে যায় শ্রীলঙ্কা। শেষমেষ বাংলাদেশ হারে ৪ বল থাকতে ২ উইকেটে। আর ম্যাচ সেরার পুরস্কার জিতেন ওই কুশল মেন্ডিস।