1. Mijankhan298@gmail.com : Mijankhan :
  2. msthoney406@gmail.com : ২৪ ঘন্টা খবর : ২৪ ঘন্টা খবর
নিজেদের ফাস্ট ম্যাচে মাঠে নামার পূর্বে সাব্বিরকে নিয়ে একি মন্তব্য করলেন, সাকিব - ২৪ ঘন্টা খেলার খবর!

নিজেদের ফাস্ট ম্যাচে মাঠে নামার পূর্বে সাব্বিরকে নিয়ে একি মন্তব্য করলেন, সাকিব

  • আপডেট করা হয়েছে: মঙ্গলবার, ৩০ আগস্ট, ২০২২
  • ৩৫৮ বার পঠিত:

কার্ডে এক ট্রাম্প বদলে দিতে পারে প্রতিপক্ষের সব পরিকল্পনা, ঘুরিয়ে দিতে পারে খেলার মোড়। সেই ট্রাম্পকার্ড হওয়ার সুযোগ রয়েছে সা’ব্বির রহমানের সামনে।সা’ব্বির র’হমানকে নিয়ে সা’কিব বলেছেন যেহেতু তাকে ট্রাম্প সবাই কা’র্ড বলে এখন সে আ’মার ট্রা’ম্প কার্ড

আমি তাকে ওই ভাবেই কাজে লাগাবো। এদিকে স্লগ ওভারে বাংলাদেশের রুগ্ন দশা প্রতি টি-২০ ম্যাচেই হচ্ছে দৃ’শ্যমান। এই বছরের টি-২০ ম্যাচগুলোর খতিয়ান দেখলেও করলেও বোঝা যায় তা। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজের প্রথম ম্যাচে শেষ ৫ ওভারে জি’ম্বাবুয়ে সংগ্রহ করে ৭৭ রান, অন্যদিকে বাংলাদেশ

শেষ পাঁচ ওভারে করে ৪৮ রান। ১৭ রানে পরাজিত হওয়া ঐ ম্যাচে শেষ পাঁচ ওভারে দুই দলের রানের পার্থক্য ২৯। সিরিজের শেষ ম্যাচে ৫ ওভারে ৪৭ রান করতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ। আগে ব্যাট করা জিম্বাবুয়ে শেষ ৫ ওভারে ৪৬ রান তুললেও নাসুমের করা ১৪তম ওভারে ৩৪ রান হও’য়ায় লড়াকু পুঁজি পায় জিম্বাবুয়ে। এর আগে ওয়েস্ট ই’ন্ডিজ সফরের টি-২০ সি’রিজের দ্বিতীয়

ম্যাচে ৫ ওভারে ৭৪ রান দিয়েছে বাংলাদেশ। নিজেরা সংগ্রহ করেছে ৫৯ রান। পরের ম্যাচে শেষ পাঁচ ওভারে ৫০ রান নেয় বাংলাদেশ। ঐ ম্যাচে পরে ব্যাট করা ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৮.২ ওভারেই লক্ষ্য টপকে যায়। তাদের ইনিংসে শেষ ৩০ বলে রান হয় ৫৪ রান।মার্চে ঘরের মাঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে শেষ ৫ ওভারে পাঁচ উইকেট হাতে রেখে

মাত্র ২৩ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। ঐ ম্যাচে বাংলাদেশের দেওয়া ১১৬ রানের সহজ লক্ষ্য আফগানরা টপকে যায় আট উই’কেট হাতে রেখে। বোলারদের কল্যাণে সিরিজের প্রথম ম্যাচ জিতেছিল রিয়াদ-সাকিবরা, ঐ ম্যাচেও শেষ পাঁচ ওভারে রান তো’লার হার ছিল দশের নিচে।বাংলাদেশ জাতীয়

দলে পাওয়ার হিটারের সংকট দীর্ঘদিনের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো শক্তিশালী ক্রিকেটার আমাদের নেই- সেটা সকলেরই জানা। কিন্তু এমন দৈহিক গড়ন না থাকলেও যে স্লগ ওভারে দ্রুত রান তোলা যায় তার উদাহরণও তো জানা থাকার কথা। আসিফ আলী, হার্দিক পান্ডিয়ার মতো হা’র্ডহিটাররা শক্তির পাশাপাশি স্লগ ওভারে দারুণ টাইমিং এবং চমৎকার প্লেসমেন্টের মাধ্যমে

বাড়িয়ে নেন দলের রান। সাব্বির রহমান এ কাজটা আগেও করেছেন। এরপর মাঠের ভেতর ছন্দ হারিয়ে আর বাইরে বিতর্কে জড়িয়ে ছিটকে পড়েছেন দল থেকে।কোনো ঘরোয়া টুর্নামেন্টে যে ব্যাট হাতে রাজত্ব করে দলে ফি’রেছেন সাব্বির- এমনটা নয়। স্লগ ওভারের সমস্যার সমাধান না পেয়ে তার কাছে যেতে হয়েছে

দলকে। অধিনায়ক সাকিব আল হাসানও চান তাকে। অধিনায়কের প্রত্যাশা কতটা পূরণ করতে পারবেন সাব্বির র’হমান সেটাই এখন দেখার বিষয়।যত বেশি সম্ভব স্ট্রাইক রেট রেখে শেষদিকে ঝড় তোলাই সাব্বিরের দায়িত্ব।

কার্ডে এক ট্রাম্প বদলে দিতে পারে প্রতিপক্ষের সব পরিকল্পনা, ঘুরিয়ে দিতে পারে খেলার মোড়। সেই ট্রাম্পকার্ড হওয়ার সুযোগ রয়েছে সা’ব্বির রহমানের সামনে।সাব্বির র’হমানকে নিয়ে সাকিব বলেছেন যেহেতু তাকে ট্রাম্প সবাই কার্ড বলে এখন সে আমার ট্রাম্প কার্ড আমি তাকে ওই ভাবেই কাজে লাগাবো। এদিকে স্লগ ওভারে

বাংলাদেশের রুগ্ন দশা প্রতি টি-২০ ম্যাচেই হচ্ছে দৃশ্যমান। এই বছরের টি-২০ ম্যাচগুলোর খতিয়ান দেখলেও করলেও বোঝা যায় তা। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজের প্রথম ম্যাচে শেষ পাঁচ ওভারে জিম্বাবুয়ে সংগ্রহ করে ৭৭ রান, অন্যদিকে বাংলাদেশ শেষ পাঁচ ওভারে করে ৪৮ রান। ১৭ রানে পরাজিত হওয়া ঐ ম্যাচে শেষ ৫ ওভারে দুই দলের রানের পার্থক্য ২৯। সিরিজের

শেষ ম্যাচে পাঁচ ওভারে ৪৭ রান করতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ। আগে ব্যাট করা জিম্বাবুয়ে শেষ ৫ ওভারে ৪৬ রান তুললেও নাসুমের করা ১৪তম ওভারে ৩৪ রান হওয়ায় লড়াকু পুঁজি পায় জিম্বাবুয়ে। এর আগে ও’য়েস্ট ইন্ডিজ সফরের টি-২০ সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ৫ ওভারে ৭৪ রান দিয়েছে বাংলাদেশ। নিজেরা

সংগ্রহ করেছে ৫৯ রান। পরের ম্যাচে শেষ পাঁচ ওভারে ৫০ রান নেয় বাংলাদেশ। ঐ ম্যাচে পরে ব্যাট করা ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৮.২ ওভারেই লক্ষ্য টপকে যায়। তাদের ইনিংসে শেষ ৩০ বলে রান হয় ৫৪ রান।মার্চে ঘরের মা’ঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে শেষ পাঁচ ওভারে পাঁচ উইকেট হাতে রেখে

মাত্র ২৩ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। ঐ ম্যাচে বাংলাদেশের দেওয়া ১১৬ রানের সহজ লক্ষ্য আফগানরা টপকে যায় আট উইকেট হাতে রেখে। বোলারদের ক’ল্যাণে সিরিজের প্রথম ম্যাচ জিতেছিল রিয়াদ-সাকিবরা, ঐ ম্যাচেও শেষ পাঁচ ওভারে রান তোলার হার ছিল দশের নিচে।বাংলাদেশ জাতীয়

দলে পাওয়ার হিটারের সংকট দীর্ঘদিনের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো শক্তিশালী ক্রিকেটার আমাদের নেই- সেটা স’কলেরই জানা। কিন্তু এমন দৈহিক গড়ন না থাকলেও যে স্লগ ওভারে দ্রুত রান তোলা যায় তার উদাহরণও তো জানা থাকার কথা। আসিফ আলী, হার্দিক পান্ডিয়ার মতো হার্ডহিটাররা শক্তির পাশাপাশি স্লগ ওভারে

দারুণ টাইমিং ও চমৎকার প্লেসমেন্টের মাধ্যমে বাড়িয়ে নেন দলের রান। সাব্বির রহমান এ কাজটা আগেও করেছেন। এরপর মাঠের ভেতর ছন্দ হারিয়ে আর বাইরে বিতর্কে জ’ড়িয়ে ছিটকে পড়েছেন দল থেকে।কোনো ঘরোয়া টুর্নামেন্টে যে ব্যাট হাতে রাজত্ব করে দলে ফিরেছেন সাব্বির- এমনটা নয়। স্লগ ওভারের সমস্যার

সমাধান না পেয়ে তার কাছে যেতে হয়েছে দলকে। অধিনায়ক সাকিব আল হাসানও চান তাকে। অধিনায়কের প্র’ত্যাশা কতটা পূরণ করতে পারবেন সাব্বির রহমান সেটাই এখন দেখার বিষয়।যত বেশি সম্ভব স্ট্রাইক রেট রেখে শেষদিকে ঝড় তোলাই সাব্বিরের দায়িত্ব।

খবরটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2022 24hourskhobor.com
Site Customized By NewsTech.Com