তখন সবাই ধরে নিয়েছিলেন তার অবসরের ঘোষণা হয়ত নিছক সময়ের ব্যাপার। তবে সবাইকে ভুল প্রমাণ করে আইপিএলে চোখ ধাঁধানো পারফরম্যান্স দেখান কার্তিক। তার মারকুটে ব্যাটিংয়েই এখন নিজেদের দ্বিতীয় বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন দেখছে ভারত। অথচ ৩৭ বছর
বয়সী কার্তিক সেই ২০০৭ সালে ভারতের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য ছিলেন, যে দলের আর কেউই এখন মাঠে নেই। শোয়েব মালিক হয়ত বিশ্বকাপ দলে সুযোগ পাননি, তবে তাতে তার মাহাত্ম্য কমে যায়নি। গত বিশ্বকাপে সুযোগ পেয়েছিলেন আরেক
ক্রিকেটারের চোটের কারণে। এরপর পাকিস্তানকে সেমিফাইনালে তুলতে রেখেছিলেন বড় ভূমিকা। ৪০ বছর বয়সী এই ব্যাটার এখনও এতটা ফিট আর ফর্মে আছেন যে, তাকে বিশ্বকাপ দলে না রাখায় রীতিমত হাহুতাশ চলছে পাকিস্তানের সমর্থকদের। বিসিবি রিয়াদক
মাঠ থেকে অবসরের সুযোগ দিতে চাইলেও রিয়াদ নিজেকে প্রমাণ করে আবারও টি-টোয়েন্টি দলে জায়গা করে নিতে মরিয়া। কয়দিন আগেও যিনি ছিলেন অধিনায়ক, সেই রিয়াদ কি পারবেন দীনেশ কার্তিক আর শোয়েব মালিকের মতো নজির গড়তে?