গতদিনের ম্যাচ ছিলো দুবাই’তে এদিনের ম্যাচ শারজাহাতে, পিচের চরিত্র এক’ই রকম হবে না বলেই মত সাকিবের, তিনি বলেছেন,দুবাইয়ের তুলনায় শারজাহ’র পরিস্থিতি ভিন্ন হবে। আমরা আমাদের ১০০ শতাংশ দিয়ে ম্যাচ উপভোগ করতে
চাই। আমি নিজেকে অলরাউন্ডার মনে করিনা। হার্দিক পান্ডিয়া’কে দেখুন।ওর মতো ক্রিকেটার দলে থাকা মানে দলের ক্যাপ্টেনের কাছে অনেক গুলো অপশন থাকা। হার্দিক খুব পরিশ্রমী, এখন তার ফলাফল পাচ্ছে। এবারের আইপিএলে
ওর সাথে খেলার সময় বুঝেছিলাম অধিনায়ক হিসেবে ও নিজেকে ভীষণ উন্নতি করেছে। আসলে এমন মাপের ক্রিকেটারের কাঁধে যখন আরও দায়িত্ব চাপে, তখন সেই দায়িত্ববোধ সেই ক্রিকেটারকে আরও বড়ো করে
তোলে।” প্রতিপক্ষের দল শক্তিশালী নাকি দূর্বল, সেই সব তাদের মাথায় থাকেনা, তারা প্রতি ম্যাচে খেলতে নামার আগে গুরুত্ব সহকারে অনুশীলন করেন, রশিদ বলেছেন, আমরা সবাই টি ২০ ফর্ম্যাট ভীষণ
উপভোগ করি। বহুদিন বাদে শারজাহ’তে খেলবো। প্রতিপক্ষ শক্তিশালী নাকি দূর্বল, সেই সব নিয়ে কখনও কিছুই ভাবিনা আমরা। ভারতের বিপক্ষে খেলি, কিংবা হংকং, সকল প্রতিপক্ষদের বিপক্ষে আমাদের প্রস্তুতি একই
রকম থাকে। বাংলাদেশের বিপক্ষে যেহেতু সারজায় খেলা তাই আমরা একাদশে কিছুটা পরিবর্তন আনতে পারি। এখানের পিচের সাথে যেহেতু মিরপুরের মিল আছে তাই আমরা দলকে শক্তি শালি করতে ১ থেকে ২ টা পরিবর্তন আনতে পারি।
আফগানিস্তান (সম্ভব্য প্লেয়িং ইলেভেন): হজরতুল্লাহ জাজাই, রহমানুল্লাহ গুরবাজ (ডাব্লু), ইব্রাহিম জাদরান, করিম জানাত, নাজিবুল্লাহ জাদরান, মোহাম্মদ নবী (সি), রশিদ খান, আজমাতুল্লাহ ওমরজাই, নূর রহমান, মুজিব উর রহমান, ফজল হক ফারুকী