ম্যাচ সেরা কুসল মেন্ডিস ৬০ রান করার পথে বেঁচে যান চারবার। ২ রানে তাসকিন আহমেদের বলে ক্যাচ দেন মুশফিকুর রহিমকে। কিন্তু গ্লাভসে জমাতে পারেননি অভিজ্ঞ এই কিপার। ২৯ রানে আবার
কিপারকে ক্যাচ দেন মেন্ডিস। এবার ঠিকই গ্লাভসে নেন মুশফিক। কিন্তু থার্ড আম্পায়ার জানান, ওভার স্টেপ করেছিলেন শেখ মেহেদি হাসান। ৩২ রানে আবার কিপারকে ক্যাচ দেন মুশফিক। তিনি কিংবা কোনো ফিল্ডার বুঝতেই
পারেননি বলে ব্যাটের স্পর্শ। আম্পায়ার ওয়াইড দেওয়ার পর রিভিউ নেয়নি বাংলাদেশ। কেন রিভিউ নেওয়া হয়নি? শুধু তাই নয়, এর আগেও এমন হয়েছে বারবার। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হারের পর এমন প্রশ্নের মুখোমুখি হন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। তার সহজ স্বীকারোক্তি,
তাকে কেউ বলেনি রিভিউ নিতে। সাকিব বলেন, ‘কেউই শোনে নাই আসলে। কাভারে ছিলাম, শুনতে পাইনি। কেউই বলেনি, ভাই রিভিউটা নেন। বোলার থেকে শুরু করে কেউই না।’ মেন্ডিস থামেন ৩৭ বলে ৬০ রান
করে। এরপরও সুযোগ ছিল বাংলাদেশের সামনে। কিন্তু ইবাদত হোসেনের এলোমেলো বোলিংয়ে সবশেষ হয়ে যায়। ইবাদত প্রথম ২ ওভারে ১৩ রানে ৩ উইকেট নিলেও শেষ ২ ওভারে দেন যথাক্রমে ২২ ও ১৭ রান। ওয়াইড দেন ৬টি, আর নো ২টি