৩০ আগস্ট নিজেদের প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নামবে টাইগাররা। কিন্তু একের পর এক ইনজুরিতে মাঠে নামার আগেই বিপর্যস্ত লাল সবুজের প্রতিনিধিরা।জিম্বাবুয়ে সিরিজে ইনজুরিতে পড়ে দল থেকে আগেই ছিটকে গেছেন
ওপেনার লিটন দাস। তাতেই স্কোয়াড ও একাদশ সাজাতে হিমসিম খেতে হয় বাংলাদেশের।এদিকে চারে খেলবেন আফিফ হোসেন জিম্বাবুয়ে সিরিজের পর তার ব্যাটিং পজিশনে প্রমোশন পাওয়ার একটা গুঞ্জন ছিল। প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচে সবকিছুই ছিল ওলোটপালোট,
২য় ম্যাচে এশিয়া কাপের ব্যাটিং পজিশনটাই যেন সাকিবের নেতৃত্বে মাঠে একাদশ । চারে আফিফই যার বড় উদাহরণ, তিনে আবার খেলেছেন সাকিব আল হাসান। সব শেষ সিরিজে সাকিব এই পজিশনে ছিলেন সফল। এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপে যে বদল আনার যে তেমন সম্ভাবনা নাই তেমনটা আচই হয়তো পাওয়া গেল। এদিকে
ওপেনিং পজিশন নিয়ে একটা ধাদা এখনো থেকেই গেল। নাইম শেখ স্কোয়াডে যুক্ত হয়েছেন তবে সাকিব ওপেনিং করিয়েছে বিজয় মিরাজ জুটি দিয়ে। এশিয়া কাপেও এই ওপেনিং জুটি দেখার সম্ভাবনা খুবই বেশি। মুশফিককে নিয়ে যে গুঞ্জন
ছিল আপাততো গুঞ্জনি থেকে যাচ্ছে।খবর আছে এই কিপার ব্যাটারকে আপাতোত মিডল অর্ডারের জন্য বিবেচনা করা হচ্ছে। ২য় ম্যাচে সাকিবের দলে ছিল ৬ জন ছলিট ব্যাটার সাথে সাইফুদ্দিন। এশিয়া কাপে এই একই
কম্বিনেশন দেখার সম্ভাবনা খুবই বেশি। তবে সাকিবের ভাবনাটা ভিন্ন। সাকিব বলেন আমরা এখনো ব্যাটিং অডার বোলিং অডার এমনকি বেস্ট ১১ কি হবে তা নিয়ে চিন্তা করছি না। আমরা চিন্তা করছি যে যেখানে ভালো খেলে
তাকে সেখানেই রাখতে। ক্যাপটেনের কথা শুনে এতটুকু বোঝা যাচ্ছে তিনি আপাততো কোন কিছু খোলাসা করতে চাইছেন না। পরিকল্পনা নিজের কাছেই রাখতে চাইছেন। তবে ২য় প্রস্তুতি ম্যাচে যে আভাসটা পাওয়া গেল কেমন হবে বেস্ট ১১।
বেস্ট ইলেভেনঃ সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক),মুশফিকুর রহিম, মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ,এনামুল হক বিজয়, মেহেদি হাসান মিরাজ,আফিফ হোসেন, সাব্বির রহমান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন,মুস্তাফিজুর রহমান,মোসাদ্দেক হোসেন,তাসকিন আহমেদ