অনেকদিন ধরে আইসিসি সুপার লীগের ২য় স্থানে অবস্থান করছিলো বাংলাদেশ। ১৮ ম্যাচ খেলে ১২ ম্যাচে জয়ী হয়ে বাংলাদেশের পজিশন বেশ ভালো জায়গায় ছিলো।
হটাৎ করে বাংলাদেশের জায়গায় ভাগ বসালো অস্ট্রেলিয়া। শুধু ভাগ বসায়নি বাংলাদেশের তাদের অবস্থান থেকে হটিয়ে নিজের সেই জায়গা দখল করে বসলো।দুইয়ে ওঠার পথে বাংলাদেশকে এক ধাপ
নিচে নামিয়ে দিয়েছে অসিরা। সুপার লিগে দুই দলই এখন পর্যন্ত খেলেছে ১৮টি ম্যাচ, জিতেছে ১২ ম্যাচ, পেয়েছে সমান ১২০ পয়েন্ট। তবে নেট রানরেটে ভগ্নাংশের ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় অস্ট্রেলিয়ার
(+০.৭৮৫) অবস্থান দ্বিতীয়, বাংলাদেশ (+০.৩৮৪) রয়েছে তিনে।বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়ার সমান ১৮ ম্যাচে ১২টি জিতেছে ইংল্যান্ডও। তবে একটি পরিত্যক্ত ম্যাচ থেকে পাওয়া ৫ পয়েন্টের সুবাদে ১২৫
পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে বিশ্বকাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। নেট রানরেটেও সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে ইংলিশরা।অজিদের সামনে অবশ্য ইংল্যান্ডকে টপকানোর সুযোগ ছিল। নিউজিল্যান্ডের
বিপক্ষে সিরিজ শুরুর আগে জিম্বাবুয়ের সঙ্গে তিন ম্যাচের সিরিজ খেলেছে তারা। সিরিজের তৃতীয় ম্যাচটি হেরে ১০ পয়েন্ট খুইয়েছে অ্যারন ফিঞ্চের দল। সেই ম্যাচ জিতলে এখন ১৩০ পয়েন্ট নিয়ে
শীর্ষে থাকতো অস্ট্রেলিয়া।অন্যদিকে বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মতো পাকিস্তানেরও সংগ্রহ ১৮ ম্যাচে ১২০ পয়েন্ট। নেট রান রেটে পিছিয়ে (+০.২১৭) থাকায় পয়েন্ট টেবিলে চারে রয়েছে তারা। এছাড়া
পয়েন্টের সেঞ্চুরি করেছে নিউজিল্যান্ড (১১০), ভারত (১০৯) ও আফগানিস্তান (১০০)।বিশ্বকাপ সুপার লিগের পয়েন্ট টেবিল
১/ ইংল্যান্ড – ১৮ ম্যাচে ১২৫ পয়েন্ট
২/ অস্ট্রেলিয়া – ১৮ ম্যাচে ১২০ পয়েন্ট
৩/ বাংলাদেশ – ১৮ ম্যাচে ১২০ পয়েন্ট
৪/ পাকিস্তান – ১৮ ম্যাচে ১২০ পয়েন্ট
৫/ নিউজিল্যান্ড – ১৫ ম্যাচে ১১০ পয়েন্ট
৬/ ভারত – ১৫ ম্যাচে ১০৯ পয়েন্ট
৭/ আফগানিস্তান – ১২ ম্যাচে ১০০ পয়েন্ট
৮/ ওয়েস্ট ইন্ডিজ – ২৪ ম্যাচে ৮৮ পয়েন্ট
৯/ আয়ারল্যান্ড – ২১ ম্যাচে ৬৮ পয়েন্ট
১০/ শ্রীলঙ্কা – ১৮ ম্যাচে ৬২ পয়েন্ট
১১/ দক্ষিণ আফ্রিকা – ১৩ ম্যাচে ৪৯ পয়েন্ট
১২/ জিম্বাবুয়ে – ২১ ম্যাচে ৪৫ পয়েন্ট
১৩/ নেদারল্যান্ডস – ১৯ ম্যাচে ২৫ পয়েন্ট