মেন্ডিস আউট কিন্তু আউট নন শেখ মেহেদি হাসানের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে ড্রেসিং রুমের পথে হাঁটা দিয়েছিলেন কুসল মেন্ডিস। কিন্তু মাঝপথে তাকে থামালেন আম্পায়ার। রিপ্লে দেখে তৃতীয় আম্পায়ার জানালেন, বলটি ছিল ‘নো’ বল! ২ রানে জীবন পাওয়া
মেন্ডিস এবার ক্যাচ দিয়েও রক্ষা পেলেন ২৯ রানে। পাওয়ার প্লেতে এগিয়ে বাংলাদেশ পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশ তুলেছিল ১ উইবেটে ৫৫ রান। শ্রীলঙ্কার রান ৬ ওভারে ২ উইকেটে ৪৮। প্রথম তিন ওভারে শ্রীলঙ্কার রানের গতি বেশ সামাল দিয়ে রাখতে পেরেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু এরপরই পাথুম নিসানকা ও কুসল
মেন্ডিসের ঝড়। মুস্তাফিজের এক ওভারে দারুণ ছক্কা ও চার মারেন নিসানকা। ওভার থেকে আসে ১৩ রান। পরের ওভারে সাকিবকে টানা দুটি বিশাল ছক্কায় ওড়ান মেন্ডিস, পরের বলে মারেন বাউন্ডারি। এই ওভার থেকে রান হয় ১৮। ষষ্ঠ ওভারে দুই উইকেট নিয়ে ইবাদত রান দেন কেবল ৪।ইবাদতের আরেকটি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ইবাদতের প্রথম ওভার রূপ নিল
স্বপ্নের ওভারে। নিসানকার পর ফেরালেন তিনি চারিথ আসালাঙ্কাকেও। অফ স্টাম্পের বাইরে শর্ট বল করেন ইবাদত। আসালাঙ্গা ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে চেষ্টা করেন উড়িয়ে মারার। টাইমিং হয়নি একটুও। মিড অফে সহজ ক্যাচ নেন মাহমুদউল্লাহ। ৩ বলে ১ রান করে আউট
আসালাঙ্কা। শ্রীলঙ্কার রান ৬ ওভারে ২ উইকেটে ৪৮। নতুন ব্যাটসম্যান দানুশকা গুনাথিলাকা।উইকেট নিয়ে শুরু ইবাদতের শ্রীলঙ্কার আসিথা ফার্নান্দোর মতো বাংলাদেশের ইবাদত হোসেনও অভিষেকে প্রথম ওভারে স্বাদ পেলেন উইকেটের। ডেলিভারিও সেই একই, শর্ট বল।
ইবাদতের গতিময় ডেলিভারি আরও স্কিড করে যায় ব্যাটসম্যানের দিকে। নিসানকা পুল করলেও পাননি টাইমিং। সহজ ক্যাচ ক্যাচ মিড উইকেটে। ১৯ বলে ২০ রান করে আউট হলেন নিসানকা। শ্রীলঙ্কার রান ৫.৩ ওভারে ১ উইকেটে ৪৫। নতুন ব্যাটসম্যান চারিথ আসালাঙ্কা।