প্রায় পুরো সময় টেকনিক্যাল কনসালটেন্ট শ্রীরাম মাঠেই ছিলেন। ব্যাটারদের ব্যাটিং ও বোলারদের বোলিং দেখেছেন। টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজনও শ্রীরামের সঙ্গে মাঠে ছিলেন। নতুন টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজার শ্রীধরন শ্রীরামের
তত্ত্বাবধানে আসলে কী হলো, আর কী পেলেন তিনি? এর উত্তর দিয়েছেন জাতীয় দলের টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন। তিনি জানান, ব্যাটার-বোলারদের জন্য চ্যালেঞ্জ রাখা হয়েছিল। প্রথম ৬ ওভারে আমরা কী চাই, ব্যাটাররা কীভাবে ব্যাটিং করবে,
বোলাররা কীভাবে বোলিং করবে। ছয় ওভার শেষ হতে ৩০ মিনিটের মতো লাগে, আমাদের লেগেছে ৪৫ মিনিটের মতো। প্রত্যেকটা বোলারের সঙ্গে কোচ কথা বলছেন, কী করতে চাচ্ছে, সেটা বাস্তবায়ন করতে পারছে কি না।
সুজন আরও বলেন, বোলিংয়ের ক্ষেত্রে আমাদের সবচেয়ে বড় যে সমস্যা হয়, ম্যাচে গিয়ে আমরা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারছি না। তো আজকে ওগুলোর একটা ম্যাচের আবহে অনুশীলন। একইসঙ্গে
ডেথ ওভারে আমরা কী চাই, কখন কিভাবে করবে, ফিল্ড প্লেসিং কী হবে? এসব নিয়ে খেলা চলাকালিনই মাঠে কথা হয়েছে। টিম ডিরেক্টরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সোমবার প্রথম ৬ ওভারে ব্যাটারদের সামনে
টার্গেট বেঁধে দেয়া হয়েছিল ৫০ রান। আর এজন্য সর্বোচ্চ ২ উইকেট হারানো যাবে। বোলারদের বলে দেয়া হয়েছিল ৬ ওভারে ৪৫ রানের নিচে রাখতে হবে। এসবের জন্যই মূলত এই অনুশীলন।